সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত (Copy)
- Salat – the servant’s private meeting with the Lord
- সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত
- Author: Professor A.N.M. Rashid Ahmad Madani
- First Published: May 2023
- Publisher: Darul Hikmah Publication Limited
- ISBN: 978- 984- 8063- 01- 9
- Binding: Papaerback
- Page: 128
- Price: 170/- Taka
মানুষের ওপর আল্লাহর হক অধিকার হলো মানুষ তাঁর ইবাদত করবে এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করবে না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাসম্পন্ন ইবাদাত হলো সালাত। সালাত সর্বপ্রথম ফরয হওয়া ইবাদাত। অন্য সকল ইবাদাত ফরয হয়েছে যমীনে, জিবরীল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে। সালাত ফরয হয়েছে সপ্তম আকাশের ওপরে। মিরাজের রাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর খুব কাছাকাছি পৌঁছে ছিলেন- তখন আল্লাহ সরাসরি সালাত ফরয করেছেন। সালাত- এমন একটি ইবাদাত যাতে বান্দার গোটা দেহ সঞ্চালিত হয়। আর তার সাথে সংযুক্ত করতে হয় কালব তথা হৃদয়কে। দাঁড়ানো, রুকু, সিজদা ও একনিষ্ঠভাবে বসার মাধ্যমে রবের প্রতি বান্দার চরম বিনয়ের প্রকাশ ঘটে। সালাতে বান্দা তার রবের সাথে একান্তে কথা বলে। এমন সালাতই অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বান্দাকে বিরত রাখে।আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রাদি.) থেকে বর্ণিত, ‘যাকে সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে না। তার এ সালাত আল্লাহ থেকে তার দূরত্ব বাড়ায়।*ইমরান বিন হুসাইন (রাদি.) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহর বক্তব্য, “নিশ্চয় সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে”- সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন- যাকে তার সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে না, তার জন্য সালাত নেই।” অর্থ্যাৎ তার সালাত হয় না।এর থেকে এ বিষয়টি স্পষ্ট হলো যে, সালাতের বিধি-বিধান যথাযথ অনুসরণ করে সালাত আদায় করলেই সালাত হবে না। যদি না সালাতের মাধ্যমে সালাতের উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হয়। আর তাহলো সালাত সকল ধরনের অশ্লীল কথা ও কাজ এবং অন্যায় ও অপরাধ থেকে বিরত রাখবে।সালাতের কাঙ্ক্ষিত এ উদ্দেশ্য তখনি অর্জিত হবে, যখন সালাতে বান্দা তাঁর রবকে দেখে। সে রবকে দেখতে না পারলেও তারমধ্যে এ চেতনা জাগ্রত থাকে যে, রব তাকে দেখছে। সালাতে সে তার রবের সাথে একান্তে কথা বলে ।
সালাতের শুরু হয় তাকবীর তাহরীম- আল্লাহু আকবার বলার মাধ্যমে, আর সমাপ্তি হয় সালামের মাধ্যমে। সালাতের মধ্যে বান্দা দাঁড়ায়, রুকু করে, সিজদাহ দেয়, বসে। সালাতের এ চারটি অবস্থানে বান্দা তার রবকে উদ্দেশ্য করে কথা বলে। তাঁর সামনে বিনয়ী হয়। তাঁর প্রতি একনিষ্ঠ হয়। সালাত শেষ করেও কিছু সময় সে বসে থাকে। রবের পবিত্রতা, প্রশংসা ও শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দেয়। রবের যিক্র করে। নিজের মত করে নয় বরং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শিখানো পদ্ধতিতে ।
সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত বইতে কুরআন ও বিশুদ্ধ সুন্নার আলোকে সালাতের উপর্যুক্ত চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। আল্লাহ আমাকে, আমার পরিবারের সকল সদস্যকে এবং সালাত আদায়কারী তাঁর সকল বান্দাকে এমন সালাত আদায় করার তাওফীক দিন, যে সালাত আদায়কারীদের ব্যাপারে তিনি বলেছেন, ‘সফল হয়েছে মুমিনরা, যারা তাদের সালাতে বিনয়ী… যারা নিজেদের সালাতকে হিফাজত তথা সংরক্ষণ করে। তারাই হবে ওয়ারিস, যারা ফিরদাউসের অধিকারী হবে। তারা সেখানে থাকবে স্থায়ীভাবে।’
খুব কাছ থেকে লেখা-লেখিতে আমাকে যিনি প্রেরণা দেন ও সহযোগিতা করেন, তিনি হলেন আমার জীবন সঙ্গিনী ও সহধর্মিনী ফাতেমা রশীদ। আল্লাহ তাকে উত্তম প্রতিদান দিন। তাকে, আমাকে, আমাদের দুসন্তান ও তাদের স্ত্রী ও স্বামীকে তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যথাযথ অনুসরণ করে নিষ্ঠার সাথে তাঁর দাসত্ব ও গোলামী করার তাওফীক দিয়ে উত্তম আবাসস্থল জান্নাতের স্থায়ী অধিবাসী বানান।
সকাল সন্ধার অযীফা
Book Name : সকাল সন্ধার অযীফা
Author : ইমাম দেলোয়ার হোসাইন (Imam Delowar Hossain)
Publisher : Darul Hikmah Publications Limited
Release Date : June – 2023
Edition : 1st
Buy similar products: https://bit.ly/3rdgI5g
Find Latest New Islamic Books : https://shorturl.at/fsKU2
আল-মুনীর : আরবী-বাংলা অভিধান
Book Name : Al- Muneer
Author : Dr. Muhammod Mustafizur Rahman (ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান )
Publisher : Darul Hikmah Publications Limited
Release Date : Jul- 2010
Language : Bangla, Arabic
Translator : Dr. Muhammod Mustafizur Rahman (ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান )
ISBN : 978-984-8063-03-3
Total Page : 1200
Binding : Hardcover
আল-কুরআনের ভাষা আরবী, আমাদের মাতৃভাষা বাংলা হওয়াতে আরবীর উপর আমাদের দক্ষতা কম। আরবী থেকে বাংলায় অনুবাদের জন্য এদেশের বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের সম্পাদনা বোর্ডের দীর্ঘ দিনের সমন্বিত প্রয়াস এবং বিশেষজ্ঞদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে সঠিক অর্থ ও ব্যাখ্যাসহ পরিপূর্ণ অভিধান ‘আল-মুনীর আরবী-বাংলা অভিধান‘। পরিপূর্ণ অভিধানের সবগুলো বৈশিষ্ট্যই রয়েছে আল-মুনীর আরবী-বাংলা অভিধানে।
৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার)-এর অধিক শব্দ এতে স্থান পেয়েছে। মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, মসজিদের খতীব ও ইমামসহ কুরআন হাদীসের জ্ঞান পিপাসুদের জন্য অতীব প্রয়োজনীয় এবং সংরক্ষন উপযোগী।আশা করি, সুধি পাঠক অত্র বই অধ্যায়নের মাধ্যমে রাসূলের সীরাতের উপর জ্ঞান অর্জন এবং বাস্তব জীবনে তার অনুসরনে দুনিয়ার শান্তি ও আখেরাতের মুক্তির পথ সুগম হবে, ইনশা’আল্লাহ ।
সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত
- Salat – the servant’s private meeting with the Lord
- সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত
- Author: Professor A.N.M. Rashid Ahmad Madani
- First Published: May 2023
- Publisher: Darul Hikmah Publication Limited
- ISBN: 978- 984- 8063- 01- 9
- Binding: Papaerback
- Page: 128
- Price: 170/- Taka
মানুষের ওপর আল্লাহর হক অধিকার হলো মানুষ তাঁর ইবাদত করবে এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করবে না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাসম্পন্ন ইবাদাত হলো সালাত। সালাত সর্বপ্রথম ফরয হওয়া ইবাদাত। অন্য সকল ইবাদাত ফরয হয়েছে যমীনে, জিবরীল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে। সালাত ফরয হয়েছে সপ্তম আকাশের ওপরে। মিরাজের রাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর খুব কাছাকাছি পৌঁছে ছিলেন- তখন আল্লাহ সরাসরি সালাত ফরয করেছেন। সালাত- এমন একটি ইবাদাত যাতে বান্দার গোটা দেহ সঞ্চালিত হয়। আর তার সাথে সংযুক্ত করতে হয় কালব তথা হৃদয়কে। দাঁড়ানো, রুকু, সিজদা ও একনিষ্ঠভাবে বসার মাধ্যমে রবের প্রতি বান্দার চরম বিনয়ের প্রকাশ ঘটে। সালাতে বান্দা তার রবের সাথে একান্তে কথা বলে। এমন সালাতই অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বান্দাকে বিরত রাখে।আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রাদি.) থেকে বর্ণিত, ‘যাকে সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে না। তার এ সালাত আল্লাহ থেকে তার দূরত্ব বাড়ায়।*ইমরান বিন হুসাইন (রাদি.) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহর বক্তব্য, “নিশ্চয় সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে”- সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন- যাকে তার সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে না, তার জন্য সালাত নেই।” অর্থ্যাৎ তার সালাত হয় না।
এর থেকে এ বিষয়টি স্পষ্ট হলো যে, সালাতের বিধি-বিধান যথাযথ অনুসরণ করে সালাত আদায় করলেই সালাত হবে না। যদি না সালাতের মাধ্যমে সালাতের উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হয়। আর তাহলো সালাত সকল ধরনের অশ্লীল কথা ও কাজ এবং অন্যায় ও অপরাধ থেকে বিরত রাখবে।
সালাতের কাঙ্ক্ষিত এ উদ্দেশ্য তখনি অর্জিত হবে, যখন সালাতে বান্দা তাঁর রবকে দেখে। সে রবকে দেখতে না পারলেও তারমধ্যে এ চেতনা জাগ্রত থাকে যে, রব তাকে দেখছে। সালাতে সে তার রবের সাথে একান্তে কথা বলে ।
সালাতের শুরু হয় তাকবীর তাহরীম- আল্লাহু আকবার বলার মাধ্যমে, আর সমাপ্তি হয় সালামের মাধ্যমে। সালাতের মধ্যে বান্দা দাঁড়ায়, রুকু করে, সিজদাহ দেয়, বসে। সালাতের এ চারটি অবস্থানে বান্দা তার রবকে উদ্দেশ্য করে কথা বলে। তাঁর সামনে বিনয়ী হয়। তাঁর প্রতি একনিষ্ঠ হয়। সালাত শেষ করেও কিছু সময় সে বসে থাকে। রবের পবিত্রতা, প্রশংসা ও শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দেয়। রবের যিক্র করে। নিজের মত করে নয় বরং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শিখানো পদ্ধতিতে ।
সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত বইতে কুরআন ও বিশুদ্ধ সুন্নার আলোকে সালাতের উপর্যুক্ত চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। আল্লাহ আমাকে, আমার পরিবারের সকল সদস্যকে এবং সালাত আদায়কারী তাঁর সকল বান্দাকে এমন সালাত আদায় করার তাওফীক দিন, যে সালাত আদায়কারীদের ব্যাপারে তিনি বলেছেন, ‘সফল হয়েছে মুমিনরা, যারা তাদের সালাতে বিনয়ী… যারা নিজেদের সালাতকে হিফাজত তথা সংরক্ষণ করে। তারাই হবে ওয়ারিস, যারা ফিরদাউসের অধিকারী হবে। তারা সেখানে থাকবে স্থায়ীভাবে।’
খুব কাছ থেকে লেখা-লেখিতে আমাকে যিনি প্রেরণা দেন ও সহযোগিতা করেন, তিনি হলেন আমার জীবন সঙ্গিনী ও সহধর্মিনী ফাতেমা রশীদ। আল্লাহ তাকে উত্তম প্রতিদান দিন। তাকে, আমাকে, আমাদের দুসন্তান ও তাদের স্ত্রী ও স্বামীকে তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যথাযথ অনুসরণ করে নিষ্ঠার সাথে তাঁর দাসত্ব ও গোলামী করার তাওফীক দিয়ে উত্তম আবাসস্থল জান্নাতের স্থায়ী অধিবাসী বানান।
পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয়
বই সম্পর্কে “প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে । আর অবশ্যই কিয়ামতের দিন তাদের প্রতিদান পরিপূর্ণভাবে দেয়া হবে; সুতরাং যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে, সে-ই সফলতা পাবে, আর দুনিয়ার জীবন শুধু ধোঁকার সামগ্রী ।”
-সূরা আলে ইমরান, আয়াত : ১৮৫
যে কোনো বই নিবিড় মনে পড়ার সময় প্রিয় পাঠক-পাঠিকার মনে কিছু প্রশ্নমালা উঁকি দেয়, পাশাপাশি তারা কিছু করণীয় বিষয় তুলে আনার চেষ্টা করেন । এ সবের প্রতি লক্ষ্য রেখেই বইটির –
• প্রথম অধ্যায়ে ‘মানব পরিচয়’ শিরোনামে মানুষের সৃষ্টি-রহস্য, মানব সৃষ্টির লক্ষ্য, মানব জীবনের সফলতা ও ব্যর্থতা সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
• দ্বিতীয় অধ্যায়ে ‘মৃত্যুর বিবরণ’,
• তৃতীয় অধ্যায়ে ‘গোসল, কাফন, জানাযার নামায ও দাফন’ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ অনেক মাসআলা-মাসায়েল বিশুদ্ধ দলিলের আলোকে বর্ণনা করা হয়েছে ।
• চতুর্থ অধ্যায়ে ‘কবরের বিবরণ’, পঞ্চম অধ্যায়ে “কিছু ভ্রান্তির অপনোদন’ শিরোনামে কিছু জিজ্ঞাসার জবাব এবং
• ষষ্ঠ অধ্যায়ে ‘কিছু পাথেয়’ শিরোনামে আমাদের করণীয় ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করা হয়েছে ।
ইতোপূর্বে ”পৃথিবী আমার আসল ঠিকানা নয়” বইটির দুইটি সংস্করণ প্রকাশ করা হয়েছে । ব্যাপক পাঠকপ্রিয়তায় আলোচ্য বইটির বিন্যাস, উপস্থাপনার ধরন, মান ও নির্ভরযোগ্যতা সুধী পাঠক সহজেই উপলব্ধি করতে সক্ষম হবেন । বইটি দ্বারা পাঠক মহল উপকৃত হলেই আমাদের প্রচেষ্টা সার্থক হয়েছে বলে মনে করবো ।
মসজিদে হারাম ও মসজিদে নববীর জুমু‘আর খুতবা ১৪৩৯ হিজরী
মক্কা-মদীনার সম্মানিত খতীবগণের প্রদত্ত এই খুতবাগুলো অত্যন্ত সমৃদ্ধ, আকর্ষণীয় ও দিক-নির্দেশনামূলক। মুসলিম মিল্লাতের প্রতি তাদের সময়োপযোগী হেদায়াতী বক্তব্য আল্লাহর কিতাব ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সহীহ সুন্নাহর ভিত্তিতেই হয়ে থাকে। তাদের অভিভাষণের মূল সুর হচ্ছে তাওহীদ তথা আল্লাহকে তাঁর কর্তৃত্ব ও ক্ষমতায় একক মর্যাদা দিয়ে জীবনের সকল ক্ষেত্রে এককভাবে তাঁকে মানা। হারামাইনের খতীবগণ দুনিয়ার মানুষকে এক আল্লাহর ওপর নিরঙ্কুশ বিশ্বাস ও আনুগত্যের দিকে নিরন্তর আহ্বান জানান। তাদের খুতবায় থাকে তাকওয়া তথা আল্লাহকে ভয় করে চলার ভিত্তিতে মুসলিমদের ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক ও সামষ্টিক জীবন পরিচালনার সঠিক দিক-নির্দেশনা। তারা আধুনিক জীবনোপকরণ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইত্যাদি বিষয় সঠিক পন্থায় ব্যবহার এবং গোনাহ থেকে বেঁচে থাকতে মানুষকে সজাগ করেন। চলমান বিশ্ব পরিস্থিতির আলোকে মুসলিমদের করণীয় ও বর্জনীয় সম্পর্কে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে শিরক-বিদ‘আত থেকে মুক্ত হয়ে সঠিক ঈমান ও আমলের দিকে মুমিনদের প্রেরণা যুগিয়ে যাচ্ছেন। তারা মানুষকে উন্নত নৈতিকতা ও পরিশুদ্ধ জীবনের অধিকারী হয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতা লাভের জন্য উদ্বুদ্ধ করে থাকেন।বইটি সর্ব মহলে সমাদৃত এবং অতি প্রয়োজনীয়।
রাব্বানা- কুরআন মাজিদ থেকে দু’আ
আর নবী-রাসূলগণ পৃথিবীর সকল দু’আ করতে উৎসাহ ও নির্দেশনা প্রদান করতেন । রাববানা’ বা হে আমাদের রব! কুরআন মাজীদের এ আকুতির দু’আগুলো একত্রিত করে পকেট সাইজে সংকলনের চেষ্টা করা হয়েছে। যাতে সকল মানুষ সব সময় পকেটে রেখে সুযোগমত দু’আগুলো জেনে বুঝে মুখস্থ করে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করতে পারে
আমাদের সকল বই দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
Also visit our Facebook Page for more information: https://www.facebook.com/darulhikmahpublicationsltd