Product Tag: Quran

Quran

Showing all 9 results

Show:

সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত (Copy)

Highlights:
  • Salat – the servant’s private meeting with the Lord
  • সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত
  • Author: Professor A.N.M. Rashid Ahmad Madani
  • First Published: May 2023
  • Publisher: Darul Hikmah Publication Limited
  • ISBN: 978- 984- 8063- 01- 9
  • Binding: Papaerback
  • Page: 128
  • Price: 170/- Taka
    মানুষের ওপর আল্লাহর হক অধিকার হলো মানুষ তাঁর ইবাদত করবে এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করবে না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাসম্পন্ন ইবাদাত হলো সালাত। সালাত সর্বপ্রথম ফরয হওয়া ইবাদাত। অন্য সকল ইবাদাত ফরয হয়েছে যমীনে, জিবরীল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে। সালাত ফরয হয়েছে সপ্তম আকাশের ওপরে। মিরাজের রাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর খুব কাছাকাছি পৌঁছে ছিলেন- তখন আল্লাহ সরাসরি সালাত ফরয করেছেন। সালাত- এমন একটি ইবাদাত যাতে বান্দার গোটা দেহ সঞ্চালিত হয়। আর তার সাথে সংযুক্ত করতে হয় কালব তথা হৃদয়কে। দাঁড়ানো, রুকু, সিজদা ও একনিষ্ঠভাবে বসার মাধ্যমে রবের প্রতি বান্দার চরম বিনয়ের প্রকাশ ঘটে। সালাতে বান্দা তার রবের সাথে একান্তে কথা বলে। এমন সালাতই অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বান্দাকে বিরত রাখে।আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রাদি.) থেকে বর্ণিত, ‘যাকে সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে না। তার এ সালাত আল্লাহ থেকে তার দূরত্ব বাড়ায়।*ইমরান বিন হুসাইন (রাদি.) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহর বক্তব্য, “নিশ্চয় সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে”- সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন- যাকে তার সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে না, তার জন্য সালাত নেই।” অর্থ্যাৎ তার সালাত হয় না।এর থেকে এ বিষয়টি স্পষ্ট হলো যে, সালাতের বিধি-বিধান যথাযথ অনুসরণ করে সালাত আদায় করলেই সালাত হবে না। যদি না সালাতের মাধ্যমে সালাতের উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হয়। আর তাহলো সালাত সকল ধরনের অশ্লীল কথা ও কাজ এবং অন্যায় ও অপরাধ থেকে বিরত রাখবে।

    সালাতের কাঙ্ক্ষিত এ উদ্দেশ্য তখনি অর্জিত হবে, যখন সালাতে বান্দা তাঁর রবকে দেখে। সে রবকে দেখতে না পারলেও তারমধ্যে এ চেতনা জাগ্রত থাকে যে, রব তাকে দেখছে। সালাতে সে তার রবের সাথে একান্তে কথা বলে ।

    সালাতের শুরু হয় তাকবীর তাহরীম- আল্লাহু আকবার বলার মাধ্যমে, আর সমাপ্তি হয় সালামের মাধ্যমে। সালাতের মধ্যে বান্দা দাঁড়ায়, রুকু করে, সিজদাহ দেয়, বসে। সালাতের এ চারটি অবস্থানে বান্দা তার রবকে উদ্দেশ্য করে কথা বলে। তাঁর সামনে বিনয়ী হয়। তাঁর প্রতি একনিষ্ঠ হয়। সালাত শেষ করেও কিছু সময় সে বসে থাকে। রবের পবিত্রতা, প্রশংসা ও শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দেয়। রবের যিক্র করে। নিজের মত করে নয় বরং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শিখানো পদ্ধতিতে ।

    সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত বইতে কুরআন ও বিশুদ্ধ সুন্নার আলোকে সালাতের উপর্যুক্ত চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। আল্লাহ আমাকে, আমার পরিবারের সকল সদস্যকে এবং সালাত আদায়কারী তাঁর সকল বান্দাকে এমন সালাত আদায় করার তাওফীক দিন, যে সালাত আদায়কারীদের ব্যাপারে তিনি বলেছেন, ‘সফল হয়েছে মুমিনরা, যারা তাদের সালাতে বিনয়ী… যারা নিজেদের সালাতকে হিফাজত তথা সংরক্ষণ করে। তারাই হবে ওয়ারিস, যারা ফিরদাউসের অধিকারী হবে। তারা সেখানে থাকবে স্থায়ীভাবে।’

    খুব কাছ থেকে লেখা-লেখিতে আমাকে যিনি প্রেরণা দেন ও সহযোগিতা করেন, তিনি হলেন আমার জীবন সঙ্গিনী ও সহধর্মিনী ফাতেমা রশীদ। আল্লাহ তাকে উত্তম প্রতিদান দিন। তাকে, আমাকে, আমাদের দুসন্তান ও তাদের স্ত্রী ও স্বামীকে তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যথাযথ অনুসরণ করে নিষ্ঠার সাথে তাঁর দাসত্ব ও গোলামী করার তাওফীক দিয়ে উত্তম আবাসস্থল জান্নাতের স্থায়ী অধিবাসী বানান।

যাকাত ডায়েরি

Highlights:

যাকাত ডায়েরি সম্পর্কে কিছু কথা
যাকাত সম্পদশালীদের জন্য একটি ফরয ইবাদাত। এটি ইসলামের ৫টি মৌলিক স্তম্ভের অন্যতম একটি স্তম্ভ। যাকাত আদায়ের ব্যাপারে কুরআন মাজীদে বহুসংখ্যক আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ঘোষণা করেছেন। তাই যাকাতের গুরুত্ব আমাদের অনেকের কাছেই স্পষ্ট। যথাযথভাবে যাকাত আদায় না করার পরিণতি সম্পর্কেও আমাদের অনেকের জানা আছে। যারা যাকাত প্রদান করেন তারা ইসলামী শারইয়াহ অনুযায়ী যাকাত হিসাব এবং কুরআন নির্দেশিত পন্থায় কতটুকু ব্যয় করেন তা চিন্তার বিষয়।
আমাদের জানামতে মানুষ নিজ সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষেত্রে যতটা সচেতন থাকেন যাকাতের হিসাব এবং যাকাত ব্যয়ের ক্ষেত্রে অনেকেই ততোটা সচেতন থাকতে পারেন না। অর্থাৎ সকল হিসাব-নিকাশ পরিচালনা ও সংরক্ষণের জন্য খুবই সতর্ক এবং সচেতন থাকেন। কিন্তু সঠিক হিসাব করে যাকাতের বিধান পরিপূর্ণভাবে আদায় এবং উক্ত অর্থ ব্যয়ের যথাযথ পরিকল্পনা কতোজন করেন তা আমাদের ভাবনার বিষয়।
বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘ কয়েক বছরের ভাবনা থেকেই যাকাত ডায়েরি তুলে দেয়ার চেষ্টা করেছি। অত্র ডায়েরিতে যাকাত বিষয়ক একটি আলোচনা রয়েছে, যা শায়খ আবদুল জাব্বার জাহাঙ্গীর কর্তৃক ফাতহুল আল্লাম ফী তারতীবি আয়াতিল আহকাম গ্রন্থ অবলম্বনে মহাজ্ঞানী আল্লাহর বিধানাবলি বই থেকে চয়ন করা হয়েছে। তাছাড়া দেশবরেণ্য ইসলামিক স্কলারদের সুনজর ও সম্পাদনায় ডায়েরিটি সাজানো হয়েছে। আশা করি যাকাত দাতাগণ এ ডায়েরি ব্যবহারে উপকৃত হবেন।
যাকাত ডায়েরিতে যা রয়েছে
১. যাকাত বিষয়ক আলোচনা, ২. যাকাত হিসাব [ব্যক্তিগত সম্পদ ও ব্যবসায়িক/প্রাতিষ্ঠানিক সম্পদ], ৩. যাকাত ব্যয়ের কুরআন নির্দেশিত আটটি খাত, ৪. যাকাত প্রদানের খসড়া তালিকা, ৫. যাকাত চূড়ান্ত বণ্টন, ৬. যাকাত গ্রহীতাগণের তথ্য, এ ডায়েরিতে দশ বছরের যাকাত হিসাব এবং বণ্টনের তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে।
যাকাত ডায়েরি ব্যবহারের সুবিধা
যাকাত দাতা যাকাত ডায়েরিতে প্রদত্ত ফরম পূরণের মাধ্যমে নিজের যাকাত হিসাব নিজে খুব সহজেই সম্পন্ন করতে সক্ষম হবেন।
সুষ্ঠ‍ুভাবে যাকাত প্রদানের লক্ষ্যে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে প্রাপ্ত গ্রহীতাদের খসড়া তালিকা লিখতে পারবেন। খসড়া তালিকা থেকে গুরুত্ব বিবেচনা করে চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত ও বিতরণ করতে পারবেন।
কুরআন নির্দেশিত খাতগুলোতে সুষ্ঠ‍ু ও পরিকল্পনা মাফিক যাকাত বিতরণের রেকর্ড থেকে যাকাতের প্রবৃদ্ধি দেখতে পাবেন।
যাকাত বিষয়ক এ ডায়েরি সংরক্ষণ করে বিগত বছরগুলোর তথ্য ঝামেলাবিহীন খুব সহজেই হাতের কাছে পেয়ে যাবেন। এ জন্য আলাদা কোনো ফাইলের প্রয়োজন হবে না।
যাকাত গ্রহীতাগণের আত্ম-উন্নয়নের ঘোষণা লিখে রেখে পর্যবেক্ষণ এবং গ্রহীতার উন্নয়নের মাধ্যমে যাকাতের মূল উদ্দেশ্য সফল হবে।
সর্বোপরি নিজের যাকাত নিজেই ব্যবস্থাপনা করে আল্লাহর সন্তুষ্টির মাধ্যমে দুনিয়া ও আখিরাতে সাফল্য লাভে সক্ষম হবেন, ইনশা আল্লাহ।

আল-মুনীর : আরবী-বাংলা অভিধান

Highlights:

Book Name : Al- Muneer

Author : Dr. Muhammod Mustafizur Rahman (. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান )

Publisher : Darul Hikmah Publications Limited

Release Date : Jul- 2010

Language : Bangla, Arabic

Translator : Dr. Muhammod Mustafizur Rahman (. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান )

ISBN : 978-984-8063-03-3

Total Page : 1200

Binding : Hardcover

আল-কুরআনের ভাষা আরবী, আমাদের মাতৃভাষা বাংলা হওয়াতে আরবীর উপর আমাদের দক্ষতা কম। আরবী থেকে বাংলায় অনুবাদের জন্য এদেশের বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের সম্পাদনা বোর্ডের দীর্ঘ দিনের সমন্বিত প্রয়াস এবং বিশেষজ্ঞদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে সঠিক অর্থ ও ব্যাখ্যাসহ পরিপূর্ণ অভিধান ‘আল-মুনীর আরবী-বাংলা অভিধান‘। পরিপূর্ণ অভিধানের সবগুলো বৈশিষ্ট্যই রয়েছে আল-মুনীর আরবী-বাংলা অভিধানে।
৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার)-এর অধিক শব্দ এতে স্থান পেয়েছে। মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, মসজিদের খতীব ও ইমামসহ কুরআন হাদীসের জ্ঞান পিপাসুদের জন্য অতীব প্রয়োজনীয় এবং সংরক্ষন উপযোগী।আশা করি, সুধি পাঠক অত্র বই অধ্যায়নের মাধ্যমে রাসূলের সীরাতের উপর জ্ঞান অর্জন এবং বাস্তব জীবনে তার অনুসরনে দুনিয়ার শান্তি ও আখেরাতের মুক্তির পথ সুগম হবে, ইনশা’আল্লাহ ।

সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত

Highlights:
  • Salat – the servant’s private meeting with the Lord
  • সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত
  • Author: Professor A.N.M. Rashid Ahmad Madani
  • First Published: May 2023
  • Publisher: Darul Hikmah Publication Limited
  • ISBN: 978- 984- 8063- 01- 9
  • Binding: Papaerback
  • Page: 128
  • Price: 170/- Taka
    মানুষের ওপর আল্লাহর হক অধিকার হলো মানুষ তাঁর ইবাদত করবে এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করবে না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাসম্পন্ন ইবাদাত হলো সালাত। সালাত সর্বপ্রথম ফরয হওয়া ইবাদাত। অন্য সকল ইবাদাত ফরয হয়েছে যমীনে, জিবরীল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে। সালাত ফরয হয়েছে সপ্তম আকাশের ওপরে। মিরাজের রাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর খুব কাছাকাছি পৌঁছে ছিলেন- তখন আল্লাহ সরাসরি সালাত ফরয করেছেন। সালাত- এমন একটি ইবাদাত যাতে বান্দার গোটা দেহ সঞ্চালিত হয়। আর তার সাথে সংযুক্ত করতে হয় কালব তথা হৃদয়কে। দাঁড়ানো, রুকু, সিজদা ও একনিষ্ঠভাবে বসার মাধ্যমে রবের প্রতি বান্দার চরম বিনয়ের প্রকাশ ঘটে। সালাতে বান্দা তার রবের সাথে একান্তে কথা বলে। এমন সালাতই অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বান্দাকে বিরত রাখে।আবদুল্লাহ বিন আব্বাস (রাদি.) থেকে বর্ণিত, ‘যাকে সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে না। তার এ সালাত আল্লাহ থেকে তার দূরত্ব বাড়ায়।*

     

    ইমরান বিন হুসাইন (রাদি.) বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহর বক্তব্য, “নিশ্চয় সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে”- সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন- যাকে তার সালাত অশ্লীলতা ও অন্যায় থেকে বিরত রাখে না, তার জন্য সালাত নেই।” অর্থ্যাৎ তার সালাত হয় না।

     

    এর থেকে এ বিষয়টি স্পষ্ট হলো যে, সালাতের বিধি-বিধান যথাযথ অনুসরণ করে সালাত আদায় করলেই সালাত হবে না। যদি না সালাতের মাধ্যমে সালাতের উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হয়। আর তাহলো সালাত সকল ধরনের অশ্লীল কথা ও কাজ এবং অন্যায় ও অপরাধ থেকে বিরত রাখবে।

    সালাতের কাঙ্ক্ষিত এ উদ্দেশ্য তখনি অর্জিত হবে, যখন সালাতে বান্দা তাঁর রবকে দেখে। সে রবকে দেখতে না পারলেও তারমধ্যে এ চেতনা জাগ্রত থাকে যে, রব তাকে দেখছে। সালাতে সে তার রবের সাথে একান্তে কথা বলে ।

    সালাতের শুরু হয় তাকবীর তাহরীম- আল্লাহু আকবার বলার মাধ্যমে, আর সমাপ্তি হয় সালামের মাধ্যমে। সালাতের মধ্যে বান্দা দাঁড়ায়, রুকু করে, সিজদাহ দেয়, বসে। সালাতের এ চারটি অবস্থানে বান্দা তার রবকে উদ্দেশ্য করে কথা বলে। তাঁর সামনে বিনয়ী হয়। তাঁর প্রতি একনিষ্ঠ হয়। সালাত শেষ করেও কিছু সময় সে বসে থাকে। রবের পবিত্রতা, প্রশংসা ও শ্রেষ্ঠত্বের ঘোষণা দেয়। রবের যিক্র করে। নিজের মত করে নয় বরং তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শিখানো পদ্ধতিতে ।

    সালাত- রবের সাথে বান্দার একান্তে সাক্ষাত বইতে কুরআন ও বিশুদ্ধ সুন্নার আলোকে সালাতের উপর্যুক্ত চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। আল্লাহ আমাকে, আমার পরিবারের সকল সদস্যকে এবং সালাত আদায়কারী তাঁর সকল বান্দাকে এমন সালাত আদায় করার তাওফীক দিন, যে সালাত আদায়কারীদের ব্যাপারে তিনি বলেছেন, ‘সফল হয়েছে মুমিনরা, যারা তাদের সালাতে বিনয়ী… যারা নিজেদের সালাতকে হিফাজত তথা সংরক্ষণ করে। তারাই হবে ওয়ারিস, যারা ফিরদাউসের অধিকারী হবে। তারা সেখানে থাকবে স্থায়ীভাবে।’

    খুব কাছ থেকে লেখা-লেখিতে আমাকে যিনি প্রেরণা দেন ও সহযোগিতা করেন, তিনি হলেন আমার জীবন সঙ্গিনী ও সহধর্মিনী ফাতেমা রশীদ। আল্লাহ তাকে উত্তম প্রতিদান দিন। তাকে, আমাকে, আমাদের দুসন্তান ও তাদের স্ত্রী ও স্বামীকে তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যথাযথ অনুসরণ করে নিষ্ঠার সাথে তাঁর দাসত্ব ও গোলামী করার তাওফীক দিয়ে উত্তম আবাসস্থল জান্নাতের স্থায়ী অধিবাসী বানান।

মসজিদে হারাম ও মসজিদে নববীর জুমু‘আর খুতবা ১৪৩৯ হিজরী

Highlights:

মক্কা-মদীনার সম্মানিত খতীবগণের প্রদত্ত এই খুতবাগুলো অত্যন্ত সমৃদ্ধ, আকর্ষণীয় ও দিক-নির্দেশনামূলক। মুসলিম মিল্লাতের প্রতি তাদের সময়োপযোগী হেদায়াতী বক্তব্য আল্লাহর কিতাব ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সহীহ সুন্নাহর ভিত্তিতেই হয়ে থাকে। তাদের অভিভাষণের মূল সুর হচ্ছে তাওহীদ তথা আল্লাহকে তাঁর কর্তৃত্ব ও ক্ষমতায় একক মর্যাদা দিয়ে জীবনের সকল ক্ষেত্রে এককভাবে তাঁকে মানা। হারামাইনের খতীবগণ দুনিয়ার মানুষকে এক আল্লাহর ওপর নিরঙ্কুশ বিশ্বাস ও আনুগত্যের দিকে নিরন্তর আহ্বান জানান। তাদের খুতবায় থাকে তাকওয়া তথা আল্লাহকে ভয় করে চলার ভিত্তিতে মুসলিমদের ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক ও সামষ্টিক জীবন পরিচালনার সঠিক দিক-নির্দেশনা। তারা আধুনিক জীবনোপকরণ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইত্যাদি বিষয় সঠিক পন্থায় ব্যবহার এবং গোনাহ থেকে বেঁচে থাকতে মানুষকে সজাগ করেন। চলমান বিশ্ব পরিস্থিতির আলোকে মুসলিমদের করণীয় ও বর্জনীয় সম্পর্কে আলোকপাত করেন। বিশেষ করে শিরক-বিদ‘আত থেকে মুক্ত হয়ে সঠিক ঈমান ও আমলের দিকে মুমিনদের প্রেরণা যুগিয়ে যাচ্ছেন। তারা মানুষকে উন্নত নৈতিকতা ও পরিশুদ্ধ জীবনের অধিকারী হয়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতা লাভের জন্য উদ্বুদ্ধ করে থাকেন।বইটি সর্ব মহলে সমাদৃত এবং অতি প্রয়োজনীয়।

রাব্বানা- কুরআন মাজিদ থেকে ‍দু’আ

Highlights:

আর নবী-রাসূলগণ পৃথিবীর সকল দু’আ করতে উৎসাহ ও নির্দেশনা প্রদান করতেন । রাববানা’ বা হে আমাদের রব! কুরআন মাজীদের এ আকুতির দু’আগুলো একত্রিত করে পকেট সাইজে সংকলনের চেষ্টা করা হয়েছে। যাতে সকল মানুষ সব সময় পকেটে রেখে সুযোগমত দু’আগুলো জেনে বুঝে মুখস্থ করে আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করতে পারে
আমাদের সকল বই দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
Also visit our Facebook Page for more information: https://www.facebook.com/darulhikmahpublicationsltd

শিশুর উপহার: আমার ছোটবেলা

3 ★
3 ★
1 Rating
5 ★
0
4 ★
0
3 ★
1
2 ★
0
1 ★
0
(1)
Highlights:

শিশুর উপহার
আমার ছোটবেলা
জন্ম থেকে দশ বছরের এলবাম
সংস্করণ: নভেম্বর ২০২২ খ্রিঃ
📑শিশুর পরিচয় সম্পর্কে এখানে তাৎপর্যময় নির্দেশনা রয়েছে। শিশুর জন্ম থেকে ১০টি বছরে একজন শিশুর জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ঘটে যায়। ঘটনাবহুল #স্মৃতিময় বিষয়গুলো এ বইয়ে লিপিবদ্ধ করে রাখলে আপনার শিশুর পরবর্তী জীবনে অনেক কাজে আসবে।
শিশুর জন্ম থেকে ১০টি বছরে একজন শিশুর জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ঘটে যায়। ঘটনাবহুল স্মৃতিময় বিষয়গুলো এ বইয়ে লিপিবদ্ধ করে রাখলে আপনার শিশুর পরবর্তী জীবনে অনেক কাজে আসবে।
⚠️ প্রত্যেক বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কুরআনের আয়াত অথবা হাদীসের বাংলা অনুবাদসহ উদ্বৃতি বইটির গ্রহণযোগ্যতা বাড়িয়েছে। এ অ্যালবামটি ২০০১ সাল থেকে প্রকাশিত। ইতোমধ্যে অনেক অসাধু প্রকাশনী অসৎ উদ্দ্যেশে সামান্য পরিবর্তন করে বইটি প্রকাশ করেছে। নকল এড়িয়ে এরকম সৃজনশীল বই সংগ্রহের অনুরোধ করছি।
বাংলাদেশের অনেক হাসপাতাল তাদের নাম ও লোগোসহ আমাদের কাছ থেকে “আমার ছোটবেলা” বইটি সংগ্রহ করছে। এবং এতে করে তাদের ডেলিভারি রোগীর সংখ্যাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

Scroll To Top
Close
Close
Shop
Filters
0 Wishlist
0 Cart

My Cart

Close

No products in the cart.

Shopping Now