আল-মুনীর

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা ও বিদ্যমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালনার ক্ষেত্রে সরকারের সুনির্দিষ্ট বিধি—বিধান রয়েছে। প্রয়োজনের তাগিদে এ বিধি—বিধানগুলোর সংশোধন ও সংযোজন প্রতিনিয়ত বহতা নদীর মতোই চলমান। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার ক্ষেত্রে সকল বিধি—বিধান হাল—নাগাদ অনুসরণ করা আবশ্যক।
‘বেসরকারি কলেজ ব্যবস্থাপনা’ শিরোনামের এ বইটি বেসরকারি কলেজ সংশ্লিষ্ট বিধি—বিধান ও এর পরিমার্জন, সংশোধনগুলোর একটি হাল—নাগাদ ধারাবাহিক প্রণয়ন ও সংকলন। এতে কলেজসমূহের দরকারি বিষয়গুলোর সন্নিবেশ রয়েছে। সংশোধনী—সংযোজনীগুলো প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে নোট আকারে প্রদান করা হয়েছে এবং গুরুত্বপূর্ণ অনেক প্রাসঙ্গিক বিষয়কে একটি অধ্যায়ে বোধগম্য করে তুলে ধরা হয়েছেÑ যা বইটির গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।
পাঠকগণের সুবিধের কথা বিবেচনা করে, সারল্যের লক্ষ্যে কতিপয় ইংরেজি বিধিমালা বাংলা ভাষায় অর্থাšতর করা হয়েছে। নিঃসন্দেহে এতে বৈশিষ্ট্য পুনশ্চ বর্ধিত হয়েছে। এটি বলা প্রয়োজন যে, বইয়ের প্রত্যেকটি অধ্যায়ে টপিক পরিচিতি রয়েছে, যাতে বিষয়বস্তু অধিকতর সুস্পষ্ট ও বোধগম্য হয়।
There are specific rules and regulations in respect of independent educational institutions and existing educational institutions. As a result, Necessary rules—changes, amendments and additions to provisions are constantly ongoing as are many names. Educational Institutions must follow all the rules of good practice.
Entitled ‘Non government College Management’, the book formulates and compiles questions towards personal ideal rules—B and its refinement, modification a hal—. Items required for hanging spaces are included. Corrigendum—Notes on planning are provided and many relevant points of importance are pointed out, a point which is an important feature of the book.
Moreover, In the interest of the readers, some English rules have been translated into Bengali words for the sake of simplicity. Undoubtedly the benefits have been re-enhanced. It needs to be said that the topic is familiar in its specific chapters, so that the content is more clear and comprehensible.