রহস্যময় ভেতরের পৃথিবী

৳ 190

24% Off
Close
Price Summary
  • ৳ 250
  • ৳ 190
  • 24%
  • ৳ 190
  • Overall you save ৳ 60 (24%) on this product
In Stock
Compare
Description

ভূমিকা
সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ্ তাআলার জন্য, যিনি আসমানসমূহ, পৃথিবী এবং এদের মধ্যকার সবকিছুর একমাত্র রূপকার, শ্রষ্টা, সংরক্ষণকারী ও প্রতিপালক। অজস্র দরূদ ও সালাম বিশ্বনবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের উপর যিনি সত্যের দিশারী ও মানব জাতির মুক্তির দূত।
পৃথিবী ও মহাকাশ চির রহস্যময়। এক সময় মানুষ ধারণা করতো পৃথিবী সমতল, কিন্তু বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়, পৃথিবী সমতল নয় বরং গোলাকার। একসময় বলা হতো পৃথিবী স্থির, সূর্য গতিশীল। কারণ খালি চোখে পৃথিবীকে স্থির এবং সূর্যকে গতিশীলই মনে হয়, কিন্তু বৈজ্ঞানিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়, পৃথিবী স্থির নয় বরং গতিশীল। আপাতদৃষ্টিতে আমাদের নিকট যা সত্য বলে মনে হয় তা প্রকৃত সত্য নাও হতে পারে। তদ্রূপ, আমাদের নিকট পৃথিবীকে একটি নিরেট গোলক মনে হলেও সত্যিকার অর্থে এটি নিরেট গোলক নাও হতে পারে।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে থাকা অসংখ্য রূপকথায় পাতালপুরীর মতো অজানা জগৎ ও সেখানকার বাসিন্দাদের কথা এসেছে। অনেক সংস্কৃতিতে লোককাহিনী আছে, তাদের পূর্বপুরুষরা ভূ-অভ্যন্তরীণ ভূ-খণ্ড থেকে উঠে এসে উপরের পৃথিবী পৃষ্ঠে বসতি স্থাপন করে। প্রাচীনকাল থেকে অনেক লেখকের লেখনীতে পৃথিবীর ভেতরের রহস্যময় জগৎ ও সেখানকার বাসিন্দাদের বিভিন্ন বিষয় উঠে এসেছে। অনেক প্রত্যক্ষদর্শী সুড়ঙ্গ দিয়ে নিচে নেমে পৃথিবীর ভেতরে মানবসভ্যতার সন্ধান পান। কাউকে আবার উড়ন্ত যানে করে নিয়ে যাওয়া হয় পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ সভ্যতায়। কখনো বা সেখানকার বিচিত্র গঠন ও বর্ণের মানুষ উঠে এসেছিল উপরের পৃষ্ঠে।
মেরু অভিযাত্রীরা মেরু অভিযানের সময় মেরুতে যেসব অস্বাভাবিকতা লক্ষ করেন সেগুলো মেরু গহ্বরের সাথে সামঞ্জস্যশীল। এএসএস-৭ স্যাটেলাইটের তোলা ছবিতে স্পষ্টভাবে উঠে এসেছে মেরু গহ্বরের চিত্র। বর্তমানে নাসার কিছু বিজ্ঞানী মেরু গহ্বরের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। কিছু বৈমানিকও মেরু গহ্বর দেখার বিষয়টি মিডিয়ায় প্রকাশ করেছেন। তাছাড়া মেরুতে ইউএফও-এর উপস্থিতিও লক্ষণীয়। আধুনিককালে দেখা যায়, স্যাটেলাইট সিগন্যাল মেরু গহ্বর এড়িয়ে চলে। সরাসরি মেরুর উপর দিয়ে বিমান চলাচলেও আছে নিষেধাজ্ঞা।
বৈজ্ঞানিক গবেষণায় পৃথিবী ফাঁপা হওয়ার বিষয়টি উঠে এসেছে। ১৬৯২ সালে অ্যাডমন্ড হ্যালি সর্বপ্রথম বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে দেখান, পৃথিবী ফাঁপা। ১৭৪১ সালে লিওনহার্ড ইউলার গাণিতিকভাবে প্রমাণ করেন, পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ সম্পূর্ণভাবে ফাঁপা, যেখানে উত্তর ও দক্ষিণ মেরু গহ্বর দিয়ে প্রবেশ করা যায়। ১৯৯৪ সালে নাসার বিজ্ঞানীরা সর্বপ্রথম উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন উপগ্রহের মাধ্যমে পৃথিবীর কয়েকশ’ মাইল ভেতর থেকে উঠে আসা রেডিও সিগন্যাল ধরতে পারেন, যা পৃথিবীর

Additional information
Publisher

Principal Publishers Limited.

Author

Mohammad Mosleh Uddin(মোহাম্মদ মোসলেহ্ উদ্দিন )

Release Date

9/2/2018

Edition

1st

Year

9/2/2018

Editor

Mohammad Nizam Uddin

ISBN

978-984-8062-03-6

Reviews (0)
0 ★
0 Ratings
5 ★
0
4 ★
0
3 ★
0
2 ★
0
1 ★
0

There are no reviews yet.

Be the first to review “রহস্যময় ভেতরের পৃথিবী”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll To Top
Close
Close
Shop
0 Wishlist
0 Cart

My Cart

Close

No products in the cart.

Shopping Now